রাজশাহীর তানোরের সীমান্তবর্তী ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নাচোল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহারসহ নানা অভিযোগ উঠেছে।
এমনকি ছুটি ব্যতিত ১৬ দিন যাবত অনুপস্থিত থাকায় ওই স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙে পড়েছে।
কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ বা সমস্যা সমাধানে কর্তৃপক্ষের রহস্যজনক ভুমিকায় অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সচেতন মহলে চরম ক্ষোভ-অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।
স্কুলের সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম জানান, (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলাম গত জুলাই মাসে একটানা প্রয় ১৫ দিন নৈমিত্তিক ছুটিতে ছিলেন। এরপর নীতিমালা লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আগস্ট মাসের ১ তারিখ থেকে ১৬ তারিখ পর্যন্ত তিনি ছুটি ছাড়াই কাউকে দায়িত্ব না দিয়েই অনুপস্থিত রয়েছেন। ফলে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় মুখ থুবড়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ইতিপুর্বে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলামের স্বেচ্ছাচারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, দূর্নীতি-অনিয়মের প্রতিবাদ ও তার অপসারণের দাবিতে স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র, অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সচেতন মহল মানববন্ধন এবং জেলা প্রশাসক (ডিসি) বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন। এমনকি ওই স্কুলের সকল শিক্ষক কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেন। এমনকি সর্বশেষ স্কুলের শিক্ষার্থীরা (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান শিক্ষকের অপসরণ ও শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেছেন। কিন্তু স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রহস্যজনক কারণে এখানো অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।
স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম, আব্দুল কাদের ও আব্দুস সালাম বলেন, দুর্নীতিবাজ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে অপসারণ করা না হলে তারা তাদের সন্তানদের এখানে লেখাপড়া করাবেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমি শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল উদ্দিন খান জানান, স্কুলের সভাপতিই ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন, তার কিছু করার নেই।
এবিষয়ে স্কুলের সভাপতি দুরুল হোদা জানান, তিনি চেষ্টা করছেন, শীঘ্রই সমস্যার সমাধান করবেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলাম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি ও তার মা গুরুতরভাবে অসুস্থ। তিনি ছুটি নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।তিনি বলেন, সভাপতির ইন্ধনে একটি কুচক্রী মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।
এমনকি ছুটি ব্যতিত ১৬ দিন যাবত অনুপস্থিত থাকায় ওই স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম ভেঙে পড়েছে।
কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ বা সমস্যা সমাধানে কর্তৃপক্ষের রহস্যজনক ভুমিকায় অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সচেতন মহলে চরম ক্ষোভ-অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে।
স্কুলের সহকারী শিক্ষক রফিকুল ইসলাম জানান, (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলাম গত জুলাই মাসে একটানা প্রয় ১৫ দিন নৈমিত্তিক ছুটিতে ছিলেন। এরপর নীতিমালা লঙ্ঘন ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আগস্ট মাসের ১ তারিখ থেকে ১৬ তারিখ পর্যন্ত তিনি ছুটি ছাড়াই কাউকে দায়িত্ব না দিয়েই অনুপস্থিত রয়েছেন। ফলে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম প্রায় মুখ থুবড়ে পড়েছে।
জানা গেছে, ইতিপুর্বে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলামের স্বেচ্ছাচারিতা, ক্ষমতার অপব্যবহার, দূর্নীতি-অনিয়মের প্রতিবাদ ও তার অপসারণের দাবিতে স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র, অভিভাবক ও শিক্ষানুরাগী সচেতন মহল মানববন্ধন এবং জেলা প্রশাসক (ডিসি) বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন। এমনকি ওই স্কুলের সকল শিক্ষক কর্মবিরতি ও মানববন্ধন করেন। এমনকি সর্বশেষ স্কুলের শিক্ষার্থীরা (ভারপ্রাপ্ত) প্রধান শিক্ষকের অপসরণ ও শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্য স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে আবেদন করেছেন। কিন্তু স্কুলের সভাপতি ও উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রহস্যজনক কারণে এখানো অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি।
স্থানীয় অভিভাবক নজরুল ইসলাম, আব্দুল কাদের ও আব্দুস সালাম বলেন, দুর্নীতিবাজ ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষককে অপসারণ করা না হলে তারা তাদের সন্তানদের এখানে লেখাপড়া করাবেন না।
এ বিষয়ে উপজেলা মাধ্যমি শিক্ষা কর্মকর্তা দুলাল উদ্দিন খান জানান, স্কুলের সভাপতিই ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারেন, তার কিছু করার নেই।
এবিষয়ে স্কুলের সভাপতি দুরুল হোদা জানান, তিনি চেষ্টা করছেন, শীঘ্রই সমস্যার সমাধান করবেন।
এবিষয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বাইরুল ইসলাম এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, তিনি ও তার মা গুরুতরভাবে অসুস্থ। তিনি ছুটি নিয়ে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন রয়েছেন।তিনি বলেন, সভাপতির ইন্ধনে একটি কুচক্রী মহল তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।